আনাদবাংলা অনলাইন ডেস্ক ঃ ফের তৃণমূল বনাম তৃণমূল। ঘটনাস্থল দুর্গাপুর। আহত উভয় পক্ষেরই একাধিক।সমালোচনায় সরব বিরোধীরা। গতকাল সন্ধ্যা নাগাদ দুই গোষ্ঠীর লোকজন নিজেদের মধ্যে প্রথম বচসা পড়ে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। ঘটনার জেরে উত্তেজনা দুর্গাপুরে। ঘটনার সূত্রপাত গতকাল রাতে। এক গোষ্ঠীর লোকজন নগর নিগমের তিরিশ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে থাকা একটি পার্কিং জোনের কাছে তৃণমূল পার্টি অফিসে বসে থাকা একজনকে মারধর করে, ঠেলাঠেলি করে আরো বেশ কয়েকজনকে, পাল্টা গোষ্ঠী ভাঙচুর করে এক তৃণমূল কর্মীর স্কুটি, অভিযোগ মারধর করা হয় তাদেরকে। দু পক্ষ শুক্রবার কোকওভেন থানায় যায়। পুলিশ দুই পক্ষকে সরিয়ে দেয় তড়িঘড়ি। ঘটনার জেরে উত্তেজনা দুর্গাপুরের কোকওভেন থানা এলাকা সংলগ্ন বেসরকারি কারখানা সংলগ্ন এলাকা। দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ওই বেসরকারি কারখানা দলীয় কার্যালয়ের সামনে স্লোগান শুরু করে তৃণমূলের এক গোষ্ঠীর লোকজন।দুর্গাপুরের তিরিশ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেসের ওয়ার্ড সভাপতি সমীরণ পালের অভিযোগ,"যারা মারছে তাঁরা তৃণমূল, আর যারা মার খাচ্ছে তারাও তৃণমূল, দলের উচ্চ নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, এতে বিরোধীরা বাড়তি অক্সিজেন পাচ্ছে বলে।" অন্যদিকে পাল্টা গোষ্ঠীর শ্রমিক নেতা সঞ্জিত দে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিরিশ নম্বর ওয়ার্ডের দুর্গাপুর নগর নিগমে পার্কিং জোনে বসে অসামাজিক কাজ করে বহিষ্কৃত তৃণমূলের কর্মীরা। তারা কোন কারণ ছাড়াই আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমাদের মারধর করা হয়। আহত হয় আমাদের বেশ কয়েকজন।" গোটা ঘটনার জেরে তৃণমূলের অন্দরের দ্বন্দ্বে ব্যাপক বিড়ম্বনায় ঘাস ফুল শিবির।এই ঘটনায় সুর চড়িয়েছে বিরোধী শিবির। দু পক্ষই কোকওভেন থানার দারস্ত হয়েছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি উত্তম মুখোপাধ্যায় বলেন,"তৃণমূলের কোনো গোষ্ঠী নেই। সবই বিরোধীদের চক্রান্ত। বিরোধীরা কোন ইসু না পেয়ে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ চাপাতে চাইছে।"
ব্রেকিং নিউজ
- ডাক্তারদের অনশন মঞ্চে মুখ্য সচিব, কথা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে
- শেষ হইয়াও হইলনা শেষ জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন!অবশেষে আমরণ অনশনের পথে জুনিয়র ডাক্তাররা?
- ডাক্তারদের মিছিলে ধর্মতলায় তুলকালাম,অবস্থান তুললেও আমরণ অনশনের আল্টিমেটাম
- আর জি করে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সিবিআই সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ট আশীষ পান্ডে কে গ্রেফতার করলো
- সকালে গ্রেফতার বিকালে জামিনে মুক্ত রূপা গাঙ্গুলি