আনন্দ বাংলা অনলাইন ডেস্ক: ভারতীয় রেলে চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারনার অভিযোগ পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর থানার ফরিদপুরের দয়াময় দাস,দীপক দাস ভিড়িঙ্গি এলাকার সুনীল কুমার মাঝি, অনিমেষ মাঝি, বিধান কর্মকারের নামে অভিযোগ। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার ১। শনিবার রাতেপশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর থানার ফরিদপুর এলাকার বাড়ি থেকেই দুর্গাপুর থানার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় দীপক দাস। মূল অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি পুলিশের। রবিবার ধৃতকে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন। প্রায় ১বছর আগে দুর্গাপুরের আমরাই এলাকার সুজিত চট্টোপাধ্যায়ের কাছ থেকে ১০ লক্ষ টাকা, বেনাচিতির নীলিমা দাসের কাছ থেকে ১২ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং ফরিদপুরের বরুণ চট্টোপাধ্যায়র কাছ থেকে ৭ লক্ষ ৫০হাজার টাকা নিয়েছিল ওই ব্যক্তিরা বলে অভিযোগ। প্রতারিতদের অভিযোগ, পরীক্ষা দেওয়ার পরেই রেলের চাকরি মিলবে বলে বলা হয়েছিল। টাকা নেওয়ার দীর্ঘ কয়েকমাস কেটে যাওয়ার পরেও দয়াময় দাস সহ বাকি অভিযুক্তরা তাঁদের সাথে যোগাযোগ করতে চাননি। শেষমেষ কোনো উপায় না পেয়ে দুর্গাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তিনজনেই। প্রতারিত মহিলা নীলিমা দাস ও সুজিত চট্টোপাধ্যায় বলেন,"আমাদের দীর্ঘদিনের পরিচিত ছিল দয়াময় দাস,অনিমেষ মাঝি,দীপক দাস, সুনীল কুমার মাঝি, বিধান কর্মকার। সেই পরিচিতির সুযোগ নিয়েই আমাদের ছেলেদের ভারতীয় রেলের চাকরি করে দেওয়ার নাম করে মোটা টাকা নেয়। বাড়ি বিক্রি করিয়েও টাকা নেওয়া হয়। বেশিরভাগ নগদ টাকায় নিয়েছিল, অনলাইন মারফত কিছু টাকা নিয়েছিল। টাকা যাতে ফেরত পাই সেই ব্যবস্থাও করুক পুলিশ। সঠিক তদন্ত হলে এতদিনে সবাই ধরা পড়তো।আমরা চাইছি কড়া শাস্তি হোক মূল অভিযুক্তদের।"
ব্রেকিং নিউজ
- ডাক্তারদের অনশন মঞ্চে মুখ্য সচিব, কথা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে
- শেষ হইয়াও হইলনা শেষ জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন!অবশেষে আমরণ অনশনের পথে জুনিয়র ডাক্তাররা?
- ডাক্তারদের মিছিলে ধর্মতলায় তুলকালাম,অবস্থান তুললেও আমরণ অনশনের আল্টিমেটাম
- আর জি করে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সিবিআই সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ট আশীষ পান্ডে কে গ্রেফতার করলো
- সকালে গ্রেফতার বিকালে জামিনে মুক্ত রূপা গাঙ্গুলি